ওমানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সালালাহতে প্রায় এক মাস আগে এক প্রবাসী বাংলাদেশি ভাতিজার হাতে খুন হয়েছেন তার আপন চাচা। হত্যার পর মরদেহ স্থানীয় হাসপাতালের মর্গে রাখা হলেও দীর্ঘদিনেও তা দেশে পাঠানোর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ ঘটনায় প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মাত্র বিশ রিয়ালের বিরোধকে কেন্দ্র করে ভাতিজার হাতে নির্মমভাবে খুন হন চাচা। ঘটনার পর ওমানি পুলিশ অভিযুক্তকে আটক করে এবং মামলা দায়ের করা হয়। তবে এখন পর্যন্ত মরদেহ দেশে পাঠানোর বিষয়ে কোনো প্রকার উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় বাংলাদেশ কমিউনিটি কিংবা সালালাহতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস।
ভুক্তভোগীর পরিবার অভিযোগ করে জানিয়েছে, "এক মাসেরও বেশি সময় ধরে আমাদের স্বজনের লাশ মর্গে পড়ে আছে। অথচ দেশে পাঠানোর কোনো প্রক্রিয়া হয়নি। আমরা দূতাবাসে যোগাযোগ করলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ পাইনি।"
প্রবাসীরা জানাচ্ছেন, দূতাবাস ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। নিহতের পরিবার চরম মানবিক ও আর্থিক সংকটে পড়েছে। তারা মরদেহ দেশে এনে দাফনের জন্য সরকারের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
প্রবাসী নেতৃবৃন্দের অভিযোগ, সালালাহ অঞ্চলে এ ধরনের ঘটনার পর অনেক সময় লাশ দেশে পাঠাতে বিলম্ব হয়। দূতাবাসের কার্যকর ভূমিকা থাকলে এ ধরনের হয়রানি এড়ানো সম্ভব।
নিহতের পরিবার দ্রুত মরদেহ দেশে পাঠানোর জন্য বাংলাদেশ সরকার, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং ওমানস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।
ওমানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সালালাহতে প্রায় এক মাস আগে এক প্রবাসী বাংলাদেশি ভাতিজার হাতে খুন হয়েছেন তার আপন চাচা। হত্যার পর মরদেহ স্থানীয় হাসপাতালের মর্গে রাখা হলেও দীর্ঘদিনেও তা দেশে পাঠানোর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এ ঘটনায় প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মাত্র বিশ রিয়ালের বিরোধকে কেন্দ্র করে ভাতিজার হাতে নির্মমভাবে খুন হন চাচা। ঘটনার পর ওমানি পুলিশ অভিযুক্তকে আটক করে এবং মামলা দায়ের করা হয়। তবে এখন পর্যন্ত মরদেহ দেশে পাঠানোর বিষয়ে কোনো প্রকার উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় বাংলাদেশ কমিউনিটি কিংবা সালালাহতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস।
ভুক্তভোগীর পরিবার অভিযোগ করে জানিয়েছে, "এক মাসেরও বেশি সময় ধরে আমাদের স্বজনের লাশ মর্গে পড়ে আছে। অথচ দেশে পাঠানোর কোনো প্রক্রিয়া হয়নি। আমরা দূতাবাসে যোগাযোগ করলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ পাইনি।"
প্রবাসীরা জানাচ্ছেন, দূতাবাস ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। নিহতের পরিবার চরম মানবিক ও আর্থিক সংকটে পড়েছে। তারা মরদেহ দেশে এনে দাফনের জন্য সরকারের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
প্রবাসী নেতৃবৃন্দের অভিযোগ, সালালাহ অঞ্চলে এ ধরনের ঘটনার পর অনেক সময় লাশ দেশে পাঠাতে বিলম্ব হয়। দূতাবাসের কার্যকর ভূমিকা থাকলে এ ধরনের হয়রানি এড়ানো সম্ভব।
নিহতের পরিবার দ্রুত মরদেহ দেশে পাঠানোর জন্য বাংলাদেশ সরকার, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং ওমানস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।
মতামত